I have delivered a lecture recently in IPDC Canberra's program which can be heard from here(eSnips).
Download link for the lecture from Mediafire
We are all knowledge seekers and it is possible that there might be mistakes among us. May Allah forgive us for all the mistakes we make and open our hearts to right knowledge os Islam.
One clarification about one issue mentioned in the lecture:
লেকচারে একটা জায়গায় বলা হয়েছে যে, বিনা ওযুতে কুরআন স্পর্শ করা নাজায়েয নয়। ডঃ জাকির নায়েকের একটা বক্তব্য আছে এ বিষয়ে এখানে।
ডঃ জাকির নায়েকের ওই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই ওকথা বলা। কিন্তু পরে আমি একটা সহীহ হাদিস পাই এই মর্মে যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি ওই মত আর সমর্থন করি না, বরং মনে করি “আরবী কুরআন স্পর্শের জন্য ওযু জরুরী” এই মতটিই আধিকতর সঠিক।
মুয়াত্তা ইমাম মালিকে একটি সহীহ হাদিস আছে (যার সনদ যাইদ) যাতে বলা হয়েছে যে, আমর ইবনে হাযাম (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ইয়েমেনের লোকেদের কাছে একটি চিঠি লিখে পাঠান যাতে এও ছিলঃ "পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া যেন কেউ কুরআন স্পর্শ না করে"।
এই হাদিসটি আমার চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল অথচ মুয়াত্তা মালিকের কুরআন প্রসঙ্গে প্রথম হাদীসই এটি।
চার ইমামের মতও হচ্ছে ওযু ওয়াজিব কুরআন স্পর্শের জন্য। পক্ষান্তরে ডঃ জাকির নায়েক, এবং কিছু মুফাসসিরের মত হল ওযু জরুরী নয়।
যেহেতু চার ইমাম থেকে শুরু করে অধিকাংশের মত হল ওযু জরুরী এবং একটি সহীহ হাদিসের আলোকে এই সিদ্ধান্ত, আমার কাছে তাই এই মতই আধিকতর সঠিক।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানুন এখান থেকে ।
অন্য হাদীসে বর্ণিত আছে, কুরআন তেলাওয়াতের জন্য ওযুর প্রয়োজন নেই (শুধু হায়েয/নিফাস আর জুনুব {বড় অপবিত্রতা} ছাড়া)।
অন্যদিকে, যেহেতু রাসুলুল্লাহ (সাঃ) থেকে বিধর্মীদের কাছে কোরআনের আয়াত পাঠানো সহীহ হাদিস সুত্রে প্রমাণিত (বুখারী হাদিস নং ৪৫৫৩), তাই আমি মনে করি “বিধর্মীদের কাছে কোরআন (আরবী অনুলিপি) পাঠানো নাজায়েয হতে পারে না” এই মতটি বেশী শক্তিশালী।
আর অন্য যে কোন ভাষায় অনুদিত কোরআনের অনুবাদকে “পবিত্র কোরআন” হিসেবে গন্য করা হয় না, তাই তার স্পর্শের জন্য কোন পবিত্রতা প্রয়োজন নেই।
নিশ্চয়ই আল্লাহ্তাআলা সর্বাধিক জ্ঞাত।
No comments:
Post a Comment